প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

আজ থেকে শতবর্ষ পূর্বে ১৯১২ সালের ১ জানুয়ারী এ প্রতিষ্ঠানটি আত্নপ্রকাশ করে ‘এম ই’ স্কুল হিসেবে। স্থান ছিল ‘রথ বাজারের মাঠ’।সেখানে তৎকালীন সময়ে সান্দিকোনা গ্রামের স্বর্গীয় শ্রীশ চন্দ্র উকিল (তদানিন্তন তালুকদার)মহাশয়ের ‘রথ টেনে নেওয়া হত।এক সপ্তাহ সেখানে রথ রাখা হত।তৎপর ‘ফিরতি রথ’ যথাস্থানে শ্রীশ বাবুর বাড়ীতে ফিরিয়ে আনা হত।নিদির্ধায় বলা যায় আজকের শতবর্ষ বয়সী বিদ্যালয়টি সান্দিকোনা ইউনিয়নের শিক্ষানুরাগী ব্যাক্তিগণের উদ্যোগে উল্লেখিত মাঠে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল একথা স্বীকার করতেই হবে।প্রতিষ্ঠা লগ্নে সান্দিকোনার উকিল বাবুদের ভূমিকা ছিল ‍উলে্লখযোগ্য। বর্তমানে এলাকায় কলেজটির অনেক কদর রয়েছে।প্রথম প্রধান শিক্ষক ও শিক্ষার মানঃ- সান্দিকোনা উচ্চ মাধ্যমিক ইংরেজী(এম ই)বিদ্যালয়ে প্রথম প্রধান শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পান বাবু এনকে রায়। সুযোগ্য শিক্ষক মহোদয়ের পরিচালনায় বিদ্যালয়ে শিক্ষার মান ঈর্শণীয় পর্যায়ে পৌছে যায়।উচ্চ ইংরেজী বিদ্যালয় হিসেবে প্রথম সরকারী স্বীকৃত প্রাপ্ত হয় ১৯২০ সালে। সে বছর প্রধান শিক্ষকের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন বাবু অশ্বিনী কুমার লাহরী।পরবর্তী ‍সময়ে যিনি আনন্দ মোহন কলেজ থেকে অধ্যক্ষ হিসেবে অবসরে যান। সূত্র প্রয়াত শিক্ষক মথুর রাহা শিক্ষকতাকাল (১৯৪৩-১৯৭০ সাল)।১৯২০ সালে প্রথম যে সকল ছাত্র-ছাত্রী এ প্রতিষ্ঠান থেকে কোলকাতা বোর্ডের অধীনে এন্ট্রেন্স পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে সংখ্যার দিক থেকে তারা ছিলেন মাত্র ২০ জন। পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের পর দেখা যায় ২০ জন ছাত্র-ছাত্রীর মধ্যে ১৯ জন পরীক্ষার্থী ১ম বিভাগে উর্ত্তীন হন এবং ১জন ছাত্র মাত্র ২য় বিভাগ প্রাপ্ত হন।বিদ্যালয়ে এ ঈর্শণীয় ফলাফলে আশেপাশের ইউনিয়নসহ অত্র এলাকার দৃষ্টি আকর্ষণ করে এ প্রতিষ্ঠানটি।খুলে যায় ইংরেজী শিক্ষার্থীদের দ্বার। এসব শিক্ষার্থীদের অনেকেই উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করে তখনকার সময়ে সম্মনিত পদে নিয়োগ লাভ করেন।নানা রকম চড়াই উৎরাইয়ের মধ্যে দিয়ে চলতে থাকে বিদ্যালয়ের অগ্রগতি।স্বগৌরবে এগিয়ে চলে ৫০ এর দশক পর্যন্ত।আর এরই ধারাবাহিকতায় এ প্রতিষ্ঠান থেকে বেরিয়ে আসেন অনেক কৃতি ছাত্র-ছাত্রী যারা নিজের দেশ ছাড়িয়ে বিদেশেও তাদের কর্মের স্বাক্ষর রেখেছেন।প্রথম প্রধান শিক্ষকঃ- বাবু এন.কে.রায় বর্তমান প্রধান সহকারী শিক্ষকঃ-মোঃ রায়হানুল ইসলাম খান।অধ্যক্ষঃবাবুল আহম্মেদ।মোট ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যাঃ-১৬৮৩ জন।১৪০০ জন (স্কুল শাখা)২৮৩ জন।(কলেজ শাখা)পাশের হারঃ-৯৬.০৪(এস.এস.সি)৮৯.০৭(জে.এস.সি)স্থাপিতঃ-স্কুল শাখা-১৯১২ খ্রিঃ।কলেজ শাখা-১৯৯৫ খ্রিঃ।জমির পরিমাণঃ-২০ কাঠা প্রায়।যোগাযোগঃ-কেন্দুয়া উপজেলা থেকে সি.এন.জি বা রিক্সা যোগে ০৮ কি.মি. পশ্চিমে সান্দিকোনা হাই স্কুল এন্ড কলেজটি অবস্থিত। ঐতিহ্যবাহী সান্দিকোনা স্কুল এন্ড কলেজ । আজ থেকে শতবর্ষ পূর্বে ১৯১২ সালের ১ জানুয়ারী এ প্রতিষ্ঠানটি আত্নপ্রকাশ করে ‘এম ই’ স্কুল হিসেবে। স্থান ছিল ‘রথ বাজারের মাঠ’।সেখানে তৎকালীন সময়ে সান্দিকোনা গ্রামের স্বর্গীয় শ্রীশ চন্দ্র উকিল (তদানিন্তন তালুকদার)মহাশয়ের ‘রথ টেনে নেওয়া হত।এক সপ্তাহ সেখানে রথ রাখা হত।তৎপর ‘ফিরতি রথ’ যথাস্থানে শ্রীশ বাবুর বাড়ীতে ফিরিয়ে আনা হত।নিদির্ধায় বলা যায় আজকের শতবর্ষ বয়সী বিদ্যালয়টি সান্দিকোনা ইউনিয়নের শিক্ষানুরাগী ব্যাক্তিগণের উদ্যোগে উল্লেখিত মাঠে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল একথা স্বীকার করতেই হবে।প্রতিষ্ঠা লগ্নে সান্দিকোনার উকিল বাবুদের ভূমিকা ছিল ‍উলে্লখযোগ্য। বর্তমানে এলাকায় কলেজটির অনেক কদর রয়েছে।প্রথম প্রধান শিক্ষক ও শিক্ষার মানঃ- সান্দিকোনা উচ্চ মাধ্যমিক ইংরেজী(এম ই)বিদ্যালয়ে প্রথম প্রধান শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পান বাবু এনকে রায়। সুযোগ্য শিক্ষক মহোদয়ের পরিচালনায় বিদ্যালয়ে শিক্ষার মান ঈর্শণীয় পর্যায়ে পৌছে যায়।উচ্চ ইংরেজী বিদ্যালয় হিসেবে প্রথম সরকারী স্বীকৃত প্রাপ্ত হয় ১৯২০ সালে। সে বছর প্রধান শিক্ষকের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন বাবু অশ্বিনী কুমার লাহরী।পরবর্তী ‍সময়ে যিনি আনন্দ মোহন কলেজ থেকে অধ্যক্ষ হিসেবে অবসরে যান। সূত্র প্রয়াত শিক্ষক মথুর রাহা শিক্ষকতাকাল (১৯৪৩-১৯৭০ সাল)।১৯২০ সালে প্রথম যে সকল ছাত্র-ছাত্রী এ প্রতিষ্ঠান থেকে কোলকাতা বোর্ডের অধীনে এন্ট্রেন্স পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে সংখ্যার দিক থেকে তারা ছিলেন মাত্র ২০ জন। পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের পর দেখা যায় ২০ জন ছাত্র-ছাত্রীর মধ্যে ১৯ জন পরীক্ষার্থী ১ম বিভাগে উর্ত্তীন হন এবং ১জন ছাত্র মাত্র ২য় বিভাগ প্রাপ্ত হন।বিদ্যালয়ে এ ঈর্শণীয় ফলাফলে আশেপাশের ইউনিয়নসহ অত্র এলাকার দৃষ্টি আকর্ষণ করে এ প্রতিষ্ঠানটি।খুলে যায় ইংরেজী শিক্ষার্থীদের দ্বার। এসব শিক্ষার্থীদের অনেকেই উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করে তখনকার সময়ে সম্মনিত পদে নিয়োগ লাভ করেন।নানা রকম চড়াই উৎরাইয়ের মধ্যে দিয়ে চলতে থাকে বিদ্যালয়ের অগ্রগতি।স্বগৌরবে এগিয়ে চলে ৫০ এর দশক পর্যন্ত।আর এরই ধারাবাহিকতায় এ প্রতিষ্ঠান থেকে বেরিয়ে আসেন অনেক কৃতি ছাত্র-ছাত্রী।